এই মুহূর্তে ঢালিউড ও টলিউডে একচ্ছত্র দাপট দেখাচ্ছেন ঢাকাই সিনেমার সুপারস্টার অভিনেতা শাকিব খান। ঢাকাই সিনেমায়তো গেল একযুগ ধরেই করছেন, এবার পশ্চিম বাংলার সিনে-ইন্ডাস্ট্রিতেও
সবার মন কেড়ে নিচ্ছেন শাকিব। আর তার প্রমাণ পাওয়া গেলো কলকাতা সিনে-ইন্ডাস্ট্রির দাপুটে ব্যক্তিত্বের অধিকারী ও ‘ফেলুদা’ খ্যাত অভিনেতা সব্যসাচীর কথাতেও!
গেল বছরে ‘শিকারি’ ছবির মধ্য দিয়ে টলিউডে প্রবেশ করেন শাকিব খান। প্রথম ছবি দিয়েই বাজিমাৎ করেন দেশের এই সুপারস্টার। জয়দীপ মুখার্জীর পরিচালনায় এই ছবিতে শাকিবের বিপরীতে দেখা যায় অভিনেত্রী শ্রাবন্তীকে। আর এরপরেই টলিউডের নির্মাতা ও প্রযোজকদের চোখ পড়ে শাকিবের ওপর। একের পর এক আসতে থাকে সিনেমা করার প্রস্তাব। এরইমধ্যে সেখানকার শীর্ষস্থানীয় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান শ্রী ভেঙ্কটেশ-এর হয়ে অন্তত চারটি সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হওয়া তার প্রমাণ।
শাকিব খানের অভিনয় ও ব্যক্তি শাকিবের ব্যবহার নিয়ে পশ্চিম বাংলার নির্মাতা, অভিনেতা থেকে শুরু করে সেখানকার মিডিয়াও মুগ্ধ। বিশেষ করে শাকিবকে নিয়ে তাদের মুগ্ধতার বহিঃপ্রকাশ কিছুটা দেখা গেছে গেল ২৮ জুলাই কলকাতায় ‘নবাব’-এর মুক্তি উপলক্ষ্যে। চিত্রনায়িকা শুভশ্রী ও নির্মাতা জয়দীপতো কলকাতায় শাকিবকে প্রতিষ্ঠা করার আহ্বান জানিয়ে বহুবার গণমাধ্যমে বক্তব্যও দিয়েছেন। আর এই অভিনেতাকে নিয়ে এবার কথা বললেন ‘ফেলুদা’ খ্যাত তারকা অভিনেতা সব্যসাচী।
কিশোর, যুবক থেকে বৃদ্ধ সকলেই যার অভিনয়ে খুঁজে পান চিরযৌবন ধরে রাখা একজন অভিনেতাকে, তিনিই সব্যসাচী। আর তিনিই বললেন, শাকিবের মতো একজন এতো বড় সুপারস্টার হয়ে তার কাজের প্রতি যে দায়বদ্ধতা তিনি স্বচক্ষে দেখেছেন তাতে তিনি মুগ্ধ। ‘নবাব’ ছবিতে শাকিবের সঙ্গে কাজ করলেও একসঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করা হয়নি বলে আক্ষেপ আছে তার। তবে তিনি আশাবাদী, খুব শিগগির সেই আক্ষেপ মিটিয়ে নিতে চান তিনি। যার মানে হচ্ছে, খুব শিগগির নবাব আর ফেলুদাকে দেখা যাবে একসঙ্গে!
সম্প্রতি সিটি ম্যাগাজিনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে শাকিব সম্পর্কে সব্যসাচী আরো বলেন, শাকিব ভীষণ ভালো ছেলে। শাকিব ইজ আ ওয়ান্ডারফুল বয়। আমি এর আগে শাকিবের কথা শুনেছি কিন্তু কোনোদিন ওর সঙ্গে আলাপ হয়নি। আমরা প্রথম করলাম ‘শিকারি’, তখনই ওর সাথে পরিচয় হয়। এত ভালো ব্যবহার তার এবং হি ইজ দ্য বিগেস্ট সুপারস্টার অব বাংলাদেশ। কিন্তু আমাদের সঙ্গে তার ব্যবহার দেখে আমি খুব মুগ্ধ হয়ে গেলাম। তাই আমি ওর খুব বড় ফ্যান হয়ে গেছি।
গেল বছরে ‘শিকারি’ ছবির মধ্য দিয়ে টলিউডে প্রবেশ করেন শাকিব খান। প্রথম ছবি দিয়েই বাজিমাৎ করেন দেশের এই সুপারস্টার। জয়দীপ মুখার্জীর পরিচালনায় এই ছবিতে শাকিবের বিপরীতে দেখা যায় অভিনেত্রী শ্রাবন্তীকে। আর এরপরেই টলিউডের নির্মাতা ও প্রযোজকদের চোখ পড়ে শাকিবের ওপর। একের পর এক আসতে থাকে সিনেমা করার প্রস্তাব। এরইমধ্যে সেখানকার শীর্ষস্থানীয় প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান শ্রী ভেঙ্কটেশ-এর হয়ে অন্তত চারটি সিনেমায় চুক্তিবদ্ধ হওয়া তার প্রমাণ।
শাকিব খানের অভিনয় ও ব্যক্তি শাকিবের ব্যবহার নিয়ে পশ্চিম বাংলার নির্মাতা, অভিনেতা থেকে শুরু করে সেখানকার মিডিয়াও মুগ্ধ। বিশেষ করে শাকিবকে নিয়ে তাদের মুগ্ধতার বহিঃপ্রকাশ কিছুটা দেখা গেছে গেল ২৮ জুলাই কলকাতায় ‘নবাব’-এর মুক্তি উপলক্ষ্যে। চিত্রনায়িকা শুভশ্রী ও নির্মাতা জয়দীপতো কলকাতায় শাকিবকে প্রতিষ্ঠা করার আহ্বান জানিয়ে বহুবার গণমাধ্যমে বক্তব্যও দিয়েছেন। আর এই অভিনেতাকে নিয়ে এবার কথা বললেন ‘ফেলুদা’ খ্যাত তারকা অভিনেতা সব্যসাচী।
কিশোর, যুবক থেকে বৃদ্ধ সকলেই যার অভিনয়ে খুঁজে পান চিরযৌবন ধরে রাখা একজন অভিনেতাকে, তিনিই সব্যসাচী। আর তিনিই বললেন, শাকিবের মতো একজন এতো বড় সুপারস্টার হয়ে তার কাজের প্রতি যে দায়বদ্ধতা তিনি স্বচক্ষে দেখেছেন তাতে তিনি মুগ্ধ। ‘নবাব’ ছবিতে শাকিবের সঙ্গে কাজ করলেও একসঙ্গে স্ক্রিন শেয়ার করা হয়নি বলে আক্ষেপ আছে তার। তবে তিনি আশাবাদী, খুব শিগগির সেই আক্ষেপ মিটিয়ে নিতে চান তিনি। যার মানে হচ্ছে, খুব শিগগির নবাব আর ফেলুদাকে দেখা যাবে একসঙ্গে!
সম্প্রতি সিটি ম্যাগাজিনকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে শাকিব সম্পর্কে সব্যসাচী আরো বলেন, শাকিব ভীষণ ভালো ছেলে। শাকিব ইজ আ ওয়ান্ডারফুল বয়। আমি এর আগে শাকিবের কথা শুনেছি কিন্তু কোনোদিন ওর সঙ্গে আলাপ হয়নি। আমরা প্রথম করলাম ‘শিকারি’, তখনই ওর সাথে পরিচয় হয়। এত ভালো ব্যবহার তার এবং হি ইজ দ্য বিগেস্ট সুপারস্টার অব বাংলাদেশ। কিন্তু আমাদের সঙ্গে তার ব্যবহার দেখে আমি খুব মুগ্ধ হয়ে গেলাম। তাই আমি ওর খুব বড় ফ্যান হয়ে গেছি।
