খল চরিত্রের অভিনেতা মিশা সওদাগরের ১৭ বছরের অভিনয়জীবন। তাঁর দাবি, এই দীর্ঘ সময়ে তাঁর অভিনীত সাত শতাধিক সিনেমা মুক্তি পেয়েছে। এই সময়ের মধ্যে সব ঈদেই তাঁর কোনো না কোনো সিনেমা মুক্তি পেয়েছে; কেবল গত ঈদুল ফিতর ছাড়া। আগামী ঈদুল আজহায়ও তাঁর কোনো সিনেমা মুক্তির সম্ভাবনা নেই। সেন্সর বোর্ডের সদস্য ও বাংলাদেশ চলচ্চিত্র প্রদর্শক সমিতির সভাপতি ইফতেখার উদ্দিন নওশাদের ওপর হামলার অভিযোগে মিশা সওদাগর, রিয়াজ ও প্রযোজক খোরশেদ আলম প্রযোজিত সিনেমা প্রেক্ষাগৃহে প্রদর্শন না করার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন সিনেমা হলের মালিকেরা।
এবারের ঈদে মুক্তি দেওয়ার লক্ষ্যে নির্মিত পাষাণ ও বিজলী সিনেমায় অভিনয় করেছেন মিশা সওদাগর। এরই মধ্যে চিত্রনায়িকা ববি প্রযোজিত
বিজলী মুক্তির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। তবে জাজ মাল্টিমিডিয়া জানিয়ে দিয়েছে, তাদের প্রযোজিত
পাষাণ ছবিটি এই ঈদে মুক্তি দেওয়া যাচ্ছে না।
গত সপ্তাহে প্রথম আলো কে জাজ মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার আবদুল আজিজ বলেন, ‘ঈদে পাষাণ সিনেমা মুক্তির কোনো সম্ভাবনা দেখছি না। নওশাদ সাহেবকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগে সারা দেশের হলমালিকেরা মিশা সওদাগরসহ আরও দুজনের সিনেমা চালানোর ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। চলচ্চিত্রকর্মী হিসেবে দেশের সব সিনেমা হলমালিকের সিদ্ধান্তকে অবশ্যই আমার সম্মান জানানো উচিত। পাষাণ সিনেমা মুক্তি দেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের কিন্তু পুরো প্রস্তুতি ছিল।’
পাঁচ বছর আগে ভালোবাসার রং সিনেমার মাধ্যমে প্রযোজনায় আসে জাজ মাল্টিমিডিয়া। গত তিন বছর সব ঈদেই মুক্তি পেয়েছে তাদের প্রযোজিত বেশ কয়েকটি করে সিনেমা। এগুলোর মধ্যে আছে হানিমুন, শিকারী , বাদশা ,
রক্ত, বসগিরি , বস ২ ও নবাব। মিশার সঙ্গে প্রদর্শক সমিতির ঝামেলা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এবারের ঈদে এই প্রতিষ্ঠানের ব্যানারে কোনো সিনেমা মুক্তি পাবে না বলে সরাসরি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে এ ধরনের পরিস্থিতি বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের জন্য অশনিসংকেত বলে মনে করছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার। তাঁর মতে, ‘মিশা ভাইয়ের সঙ্গে যদি হলমালিকের ঝামেলা মিটে যায়, তাহলেই আমি সিনেমা মুক্তি দেব।’
পুরো ব্যাপারটি নিয়ে ইফতেখার উদ্দিন নওশাদ বলেন, ‘গত ২১ জুন সেন্সর বোর্ডের সামনে যে ঘটনা ঘটেছে, তার ব্যাপারে এখন পর্যন্ত আন্দোলনকারী সংগঠনের পক্ষ থেকে সমাধানের কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি। এমনকি সেই দিনের ঘটনা নিয়ে তারা এখন পর্যন্ত দুঃখও প্রকাশ করেনি। আমরা সবাইকে নিয়ে চলতে চাই।’
যাঁকে কেন্দ্র করে এত কিছু, তাঁর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সেই মিশা সওদাগর বলেন, ‘একজন অভিনয়শিল্পী হিসেবে এটা অবশ্যই কষ্টের। আরও বেশি খারাপ লাগছে প্রযোজক, পরিচালক ও দর্শকদের কথা ভেবে। আমি মনে করি, আমাদের মধ্যে যে বিভক্তি সৃষ্টি হয়েছে, তা ভুলে আমরা আবার নতুন উদ্যমে কাজ করব। সবাই আমরা পরিবার।’
তাঁর আশা, শিগগিরই সব জটিলতার অবসান হবে। আবারও সিনেমার শুটিংয়ে মুখর হয়ে উঠবে এফডিসি। কাজের মাধ্যমেই বাংলাদেশের সিনেমাকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন সবাই। মিশা বলেন, ‘আমি মন থেকে চাইব, জটিলতার নিরসন হয়ে যাক। ঘটনার সঙ্গে জড়িত লোকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি ও তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। শুধু নওশাদ ভাইয়ের ক্ষেত্রে নয়, চলচ্চিত্রের কোনো কর্মীকেই যেন এমন পরিস্থিতিতে পড়তে না হয়, সেটাই কামনা করছি।’
এবারের ঈদে মুক্তি দেওয়ার লক্ষ্যে নির্মিত পাষাণ ও বিজলী সিনেমায় অভিনয় করেছেন মিশা সওদাগর। এরই মধ্যে চিত্রনায়িকা ববি প্রযোজিত
বিজলী মুক্তির ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। তবে জাজ মাল্টিমিডিয়া জানিয়ে দিয়েছে, তাদের প্রযোজিত
পাষাণ ছবিটি এই ঈদে মুক্তি দেওয়া যাচ্ছে না।
গত সপ্তাহে প্রথম আলো কে জাজ মাল্টিমিডিয়ার কর্ণধার আবদুল আজিজ বলেন, ‘ঈদে পাষাণ সিনেমা মুক্তির কোনো সম্ভাবনা দেখছি না। নওশাদ সাহেবকে লাঞ্ছিত করার অভিযোগে সারা দেশের হলমালিকেরা মিশা সওদাগরসহ আরও দুজনের সিনেমা চালানোর ব্যাপারে নিষেধাজ্ঞা জারি করেছেন। চলচ্চিত্রকর্মী হিসেবে দেশের সব সিনেমা হলমালিকের সিদ্ধান্তকে অবশ্যই আমার সম্মান জানানো উচিত। পাষাণ সিনেমা মুক্তি দেওয়ার ক্ষেত্রে আমাদের কিন্তু পুরো প্রস্তুতি ছিল।’
পাঁচ বছর আগে ভালোবাসার রং সিনেমার মাধ্যমে প্রযোজনায় আসে জাজ মাল্টিমিডিয়া। গত তিন বছর সব ঈদেই মুক্তি পেয়েছে তাদের প্রযোজিত বেশ কয়েকটি করে সিনেমা। এগুলোর মধ্যে আছে হানিমুন, শিকারী , বাদশা ,
রক্ত, বসগিরি , বস ২ ও নবাব। মিশার সঙ্গে প্রদর্শক সমিতির ঝামেলা শেষ না হওয়া পর্যন্ত এবারের ঈদে এই প্রতিষ্ঠানের ব্যানারে কোনো সিনেমা মুক্তি পাবে না বলে সরাসরি জানিয়ে দেওয়া হয়েছে। তবে এ ধরনের পরিস্থিতি বাংলাদেশের চলচ্চিত্রের জন্য অশনিসংকেত বলে মনে করছেন প্রতিষ্ঠানটির কর্ণধার। তাঁর মতে, ‘মিশা ভাইয়ের সঙ্গে যদি হলমালিকের ঝামেলা মিটে যায়, তাহলেই আমি সিনেমা মুক্তি দেব।’
পুরো ব্যাপারটি নিয়ে ইফতেখার উদ্দিন নওশাদ বলেন, ‘গত ২১ জুন সেন্সর বোর্ডের সামনে যে ঘটনা ঘটেছে, তার ব্যাপারে এখন পর্যন্ত আন্দোলনকারী সংগঠনের পক্ষ থেকে সমাধানের কোনো উদ্যোগ চোখে পড়েনি। এমনকি সেই দিনের ঘটনা নিয়ে তারা এখন পর্যন্ত দুঃখও প্রকাশ করেনি। আমরা সবাইকে নিয়ে চলতে চাই।’
যাঁকে কেন্দ্র করে এত কিছু, তাঁর দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে সেই মিশা সওদাগর বলেন, ‘একজন অভিনয়শিল্পী হিসেবে এটা অবশ্যই কষ্টের। আরও বেশি খারাপ লাগছে প্রযোজক, পরিচালক ও দর্শকদের কথা ভেবে। আমি মনে করি, আমাদের মধ্যে যে বিভক্তি সৃষ্টি হয়েছে, তা ভুলে আমরা আবার নতুন উদ্যমে কাজ করব। সবাই আমরা পরিবার।’
তাঁর আশা, শিগগিরই সব জটিলতার অবসান হবে। আবারও সিনেমার শুটিংয়ে মুখর হয়ে উঠবে এফডিসি। কাজের মাধ্যমেই বাংলাদেশের সিনেমাকে এগিয়ে নিয়ে যাবেন সবাই। মিশা বলেন, ‘আমি মন থেকে চাইব, জটিলতার নিরসন হয়ে যাক। ঘটনার সঙ্গে জড়িত লোকদের দৃষ্টান্তমূলক শাস্তি দাবি করছি ও তীব্র নিন্দা জানাচ্ছি। শুধু নওশাদ ভাইয়ের ক্ষেত্রে নয়, চলচ্চিত্রের কোনো কর্মীকেই যেন এমন পরিস্থিতিতে পড়তে না হয়, সেটাই কামনা করছি।’
No comments:
Post a Comment
Note: Only a member of this blog may post a comment.